লক্ষণসমূহ:
- আকস্মিক মৃত্যু
- মুরগী হঠাৎ খাবার কম খাওয়া বা একেবারে না খাওয়া
- ডিম পাড়া মুরগীর ডিম উৎপাদন কমে যাওয়া
- নাক ও মুখ দিয়ে ফেনা বা পানি বের হওয়া
- কাশি, হাঁচি, শ্বাসকষ্ট
- মাথা ঘুরানো বা একপাশে কাত হয়ে থাকা
- ডানা ঝুলে যাওয়া ও দুর্বল হয়ে যাওয়া
চিকিৎসা:
দুঃখজনকভাবে রাণীক্ষেত রোগের নির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা নেই। আক্রান্ত হলে মৃত্যু হার অনেক বেশি। তবে—
- আক্রান্ত মুরগীকে দ্রুত আলাদা করুন
- পানি ও খাবারে ভিটামিন ও গ্লুকোজ দিন
- শ্বাসকষ্ট কমাতে ভেটেরিনারি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
প্রতিকার (সবচেয়ে কার্যকর উপায়):
- নিয়মিত টিকা দেওয়া (RDV Vaccine)
- খামার পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা
- নতুন মুরগী আনার আগে অন্তত ১৪ দিন আলাদা রাখা
- খামারে পাখি, কুকুর-বিড়াল প্রবেশ বন্ধ রাখা
- সময়মতো পুষ্টিকর খাবার দেওয়া
মনে রাখবেন: রোগের থেকে প্রতিকারই সেরা উপায়। তাই টিকা ও সঠিক যত্নই মুরগীর জীবন বাঁচাতে পারে।
আপনার মুরগী সুস্থ থাকুক, খামার হোক লাভজনক।

